সৈয়দ তৌফিক উল্লাহ।পিতা মৃত এড. সৈয়দ আবদুল মাবুদ, মাতা সৈয়দা হাবিবা সুলতানা। জন্মঃফেব্রুয়ারী 26,1982 ধর্মসভা,খুলনা। শৈশব কেটেছে কেশবপুর,যশোর। সেখানেই সরকারী প্রাইমারী স্কুল এর পড়াশুনা, ক্লাস 6 এ কেশবপুর পাইলট স্কুল এরপর 1993 সাল থেকে 2013 সাল পর্যন্ত 256, পশ্চীম বারান্দী পাড়া, যশোর এ বেড়ে ওঠা। সেখানে ক্লাস 7 এ সম্মিলনী ইন্সটিটিউশন ভর্তি, এস এসসি সম্পন্ন করে যশোর ক্যন্টনমেন্ট কলেজ এ ভর্তি ও এইচএসসি সম্পন্ন করে মাইকেল মধুসূদন কলেজ থেকে সমাজ বিঞ্জানে স্নাতক শেষে শহীদ মশিউর রহমান আইন কলেজ থেকে আইনে স্নাতক ডিগ্রী লাভ। এর পর এইচ আইভি এইডস প্রযেক্টে এনজিওতে চাকুরী,সেই সূত্রে বরিশাল বিভাগ সহ মাদারীপুর জেলার বিভাগীয় মনিটরিং অফিসার হিসাবে বছর 2 বরিশাল শহরে বাস। চাকুরীরত অবস্থায় সমাজ বিঞ্জানে এমএসএস ডিগ্রি সম্পন্ন করেন। 2009 সালে স্বেচ্ছায় চাকুরী ছেড়ে পৈত্রিক পেশা অর্থাৎ আইনজীবি হিসাবে যশোর বারে যোগদান করে যশোর জজকোর্টে বাবার হাত ধরে আইনপেশা শুরূ, বর্তমানে খুলনা জজকোর্টে নিয়মিত আইন পেশায়চর্চারত রয়েয়েছেন। আমার স্ত্রী এড. সৈয়দা হাসিনা আক্তার মুন্নী ও আইন পেশায় রয়েছেন। ঘুরেবেড়ানো আর লেখালেখির নেশা ছোটবেলা থেকেই। এ পর্যন্ত তিনটি কাব্যগ্রন্থ যথাক্রমে আত্মদ্রোহ 2004 সনে, আগুনমালার পাঠ 2011 সনে, শাস্ত্রকাণা 2018 সনে একুশে বই মেলা, ঢাকায় প্রকাশিত হয়েছে। ছোটকাগজ আন্দোলনের সাথে লেখালেখির এগিয়েচলা। প্রতিশিল্প, দ্রষ্টব্য,জংশন,শাব্দীক, শূণ্য, কামারশালা, শ্লোক, শিং সহ প্রতিষ্ঠান বিরোধী ছোটকাগজেই নিয়মিত লেখালেখি করছি। আমার তিন বোন রয়েছে, বড় দুই বোন সৈয়দা মাসুদা সুলতানা,সৈয়দা এলিদা সুলতানা ও ছোট এক বোন সৈয়দা খালেদা সুলতানা। স্ত্রী ও মাকে নিয়ে খুলনায় বসবাস করছেন।
No comments:
Post a Comment